মনিকার তৈরি করা ড্রোনটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৫০০ মিটার উপরে পর্যন্ত উঠতে পারে। এছাড়া এতে দেখার জন্য রয়েছে ক্যামেরা। বেশ কিছু যন্ত্রপাতি সজ্জিত থাকায় এর ব্যাটারি দ্রুত শেষ হয়ে যায়। তাই বর্তমানে এটি একটানা ১০ মিনিট উড়তে পারে। নির্মাতা জানিয়েছেন, ড্রোনটির দ্বিতীয় সংস্করণ তৈরির কাজ চলছে। সেটি একটানা ৩০ মিনিট পর্যন্ত উড়তে পারবে। এছাড়া সেটি আরো উপরেও উড়তে পারবে।
SAVED GREEN SAVED BANGLADESH
Monday, February 29, 2016
বায়ুদূষণ মাপার ড্রোন আবিষ্কার করলেন তরুণী
মনিকার তৈরি করা ড্রোনটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৫০০ মিটার উপরে পর্যন্ত উঠতে পারে। এছাড়া এতে দেখার জন্য রয়েছে ক্যামেরা। বেশ কিছু যন্ত্রপাতি সজ্জিত থাকায় এর ব্যাটারি দ্রুত শেষ হয়ে যায়। তাই বর্তমানে এটি একটানা ১০ মিনিট উড়তে পারে। নির্মাতা জানিয়েছেন, ড্রোনটির দ্বিতীয় সংস্করণ তৈরির কাজ চলছে। সেটি একটানা ৩০ মিনিট পর্যন্ত উড়তে পারবে। এছাড়া সেটি আরো উপরেও উড়তে পারবে।
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোবাইল ফোনের সিম রেজিস্ট্রেশন থেকে বিরত থাকুন ।
( একটি জনসচেতনতা মুলক পোস্ট , সম্ভব হলে শেয়ার করুন )
**************************************
আঙ্গুলের ছাপ (বায়োমেট্রিক) পদ্ধতির মাধ্যমে মোবাইল ফোনের সিম নিবন্ধন শুরু হয়েছে। কিন্তু জানেন কি এটা কতটা ভয়ংকর হতে পারে আমার আপনার জন্যে ?
" আমাদের সীম কেনার সময় সিগনেচারের পাশাপাশি আঙুলের ছাপ দিয়ে ই সিমের কাগজ পত্র করা হতো ! তাহলে এখন কেন আঙুলের ছাপ দিতে সমস্যা ?"
এটার সঠিক উত্তর হল --
" সিমের ডকুমেন্ট এ দেয়া আঙুলের ছাপ আর ডিজিটাল বায়োমেট্রিক আঙুলের ছাপ এক বিষয় নয় । কাগজের ছাপকে শুধু পরীক্ষা করা যায় , কিন্তু কাজে লাগানো যায় না । বায়োমেট্রিক পদ্ধতি করা আঙুলের ছাপকে যে কোন স্থানে ব্যাক্তির অবর্তমানে ব্যবহার করা যায় অতএব আমরা বায়োমেট্রিক পদ্ধতি মানি না।"
এবার আপনার পালা , ফিঙ্গার আপনার সো সিদ্ধান্ত ও আপনার ,
আপনার জীবনের নিরাপত্তা অবৈধ কোন সরকার নিবেনা ।
আপনার জীবনের নিরাপত্তা আপনাকেই নিতে হবে ।
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোবাইল ফোনের সিম রেজিস্ট্রেশনকে না বলুন ।।
আঙ্গুলের ছাপ নিয়ে ধূম্রজাল !
লাইফস্টাইল ডেস্ক : বাংলাদেশে চলমান বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধনে আঙ্গুলের ছাপ সংরক্ষণ করছে মোবাইল অপারেটররা। বিবিসি বাংলার সাংবাদিক আবুল কালাম আজাদের এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। যদিও এর আগে টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়ে বলেছিলেন, মোবাইল অপারেটররা শুধু আঙ্গুলের ছাপ যাচাই করছে; তারা আঙ্গুলের ছাপ সংরক্ষণ করছে না।
তবে বিবিসির অনুসন্ধানে বলা হচ্ছে, টেকনিক্যাল কারণে প্রথমদিন থেকেই আঙ্গুলের ছাপ সংরক্ষণ করা হচ্ছে। বাংলালিংকের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শিহাব আহমাদ স্বীকার করে বলেছেন, যে তথ্যগুলো আসে সব তথ্যই এখানে সংরক্ষণ করা হচ্ছে যতক্ষণ পর্যন্ত এটা ভেরিফাই করা না হচ্ছে। গত বছর ১৬ ডিসেম্বর থেকে আঙ্গুলের ছাপে সিম নিবন্ধনের কাজ শুরু হলেও সম্প্রতি এই নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হলে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি বিটিআরসি এক চিঠিতে অপারেটরদের আঙ্গুলের ছাপ সংরক্ষণ থেকে বিরত থাকতে বলেছে।
২৫ ফেব্রুয়ারি বিবিসিতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম যাচাই করতে মোবাইল কোম্পানির কাছে আঙ্গুলের ছাপ দেয়াকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে উল্লেখ করে এ পদ্ধতি নিয়ে নতুন বিতর্ক শুরু হয়েছে বাংলাদেশে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এর যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে এর বিরোধিতা করছেন অনেকে। গত ডিসেম্বর মাস থেকে আঙ্গুলের ছাপ নিয়ে ১৩ কোটির বেশি সিম নিবন্ধন যাচাই শুরু হয়েছে। বিটিআরসির তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত দেড় কোটির বেশি মানুষ বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম যাচাই করে নিয়েছেন। এপ্রিলের মধ্যেই এভাবে আরও ১১ কোটির বেশি সিম নিবন্ধন করতে হবে।
সাধারণ ব্যবহারকারীরা সরকারি এ নির্দেশনার ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাবই দেখাচ্ছেন। খোঁজ নিয়ে দেখা যাচ্ছে, আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে মোবাইল সিম নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করেছে প্রথমে পাকিস্তান। বাংলাদেশে এটি শুরু হয়েছে এবং সর্বশেষ সৌদি আরবেও এ নিয়ম চালুর খবর পাওয়া গেছে। ব্যক্তিগত গোপনীয়তা এবং স্পর্শকাতর এসব তথ্যের নিরাপত্তার কারণে উন্নত রাষ্ট্র এবং সেখানকার নাগরিক অধিকার কর্মীরা সোচ্চার থাকেন। কিন্তু বাংলাদেশে নাগরিক অধিকারের স্পর্শকাতর এসব দিক অনেকটা উপেক্ষিত আছে বলে মনে করেন আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক।
‘সংবিধানে যেটা বলা আছে আমার এই ব্যক্তিগত সবকিছুর গোপনীয়তা আছে। তবে সরকার দেশের স্বার্থে আইন করে এর ব্যতিক্রম করতে পারে। তো এখানে তো কোনো আইন নেই। আর আমরাও আমাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন না বলে আমরাও দিয়ে যাচ্ছি। তো আমি বলব যে চিন্তা করেন পরে হকার বা বাসে উঠতে বা দুধ কিনতে গেলে যদি ফিঙ্গার প্রিন্ট দিতে হয়, তখন কিন্তু আমরা ব্যাপারটা বুঝতে পারব যে এটা কত উদ্ভট কাজ হচ্ছে। বাংলাদেশে এখন থেকে নতুন সিম কেনা কিংবা সংযোগ বন্ধ করতেও আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে যাচাই করতে হবে। উদ্বেগ এবং বিতর্কের সূত্র ধরে জানতে চাই বায়োমেট্রিক তথ্য যাচাই প্রক্রিয়া কীভাবে হচ্ছে।
দেশটির অন্যতম একটি বড় অপারেটর বাংলালিংকের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শিহাব আহমাদ বলেন, ‘যে তথ্যগুলো আসে সব তথ্যই এখানে সংরক্ষণ করা হচ্ছে যতক্ষণ পর্যন্ত এটা ভেরিফাই করা না হচ্ছে। ভেরিফাই হওয়ার পরে বিটিআরসির নির্দেশনা অনুযায়ী এগুলো হয় সংরক্ষণ করা হবে অথবা আমরা এটা পরে অন্য কোনো পদ্ধতিতে ডিলিট করে দেব।’ গ্রাহকদের ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা দিয়ে থাকেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, সংরক্ষণ না করে ভেরিফাই করা সম্ভব না। ‘গ্রাহকদের সম্পূর্ণ তথ্য পরিপূর্ণভাবে সংরক্ষণ করা হয় এবং ওটা প্রটেকশন দেয়া হয়। এবং আমাদের সার্ভার থেকে এটা বাইরে যাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।’ মানুষের আঙ্গুলের ছাপ, চোখের রেটিনা এবং ডিএনএ তথ্য একান্ত ব্যক্তিগত সম্পদ। প্রযুক্তিবিদ জাকারিয়া স্বপন বলেন, এ তথ্য রাষ্ট্র ছাড়া কারও কাছে থাকাই নিরাপদ নয়। ‘রাষ্ট্র শুধু এটা প্রটেক্ট করতে পারে বা স্টোর করতে পারে।
ওই ডেটাবেজ থেকে যদি কেউ পেয়ে যায় তাহলে তো ডেফিনেটলি ক্রাইম। এনশিওর করতে হবে যে গভর্নমেন্ট ছাড়া আর কেউ কোনো পাবলিক ইনফরমেশন স্টোর করছে না কোনো অপারেটর বা যারা এর মধ্যে কাজ করছে, ইভেন মিডলে যারা আছে। কারণ এই ফিঙ্গার প্রিন্টের প্রসেসটা কিন্তু থার্ড পার্টিরা ইমপ্লিমেন্ট করে দিয়েছে।’ স্বপন বলেন, আঙ্গুলের ছাপ তৃতীয় পক্ষের কাছে চলে গেলে নানা রকম অপব্যবহার হতে পারে। ‘রিস্কটা হল অন্য একটা পারসন আমাকে ইমপার্সনেট করতে পারে সে প্রিটেন্ড করতে পারে যে আমি জাকারিয়া স্বপন।
আমার অনুমতি ছাড়াই করতে পারে। বেসিক্যালি আমার যত যায়গায় ডিজিটাল ইনফরমেশন স্টোর করা আছে সব অ্যাকাউন্ট চাইলে সে নিয়ে নিতে পারে। এ রিস্ক কিন্তু শুধু আমার আপনার না সবার ক্ষেত্রে হতে পারে। ইভেন একজন কৃষকেরও হতে পারে। দেখা যাবে, উনি লোন নিয়ে বসে আছেন উনি জানেনই না।’ এদিকে বিটিআরসির মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এমদাদ উল বারী বলেন, রিটেইলার লেভেলে সংরক্ষণ করার কোনো সুযোগই রাখা হয়নি। ‘টেকনিক্যালি ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংরক্ষণ করা সম্ভব না। কারণ এটা রিয়েল টাইম মিলিয়ে দেখা হয়। তবে অপারেটর লেভেলে এটা সম্ভব হতে পারে যদি আলাদা করে কেউ করে।
কিন্তু আমরা অপারেটরদের নির্দেশ দিয়েছি যেন এটা তারা না করে।’ এদিকে আঙ্গুলের ছাপ বিতর্ক নিয়ে ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন মোবাইল কোম্পানির কাছে আঙ্গুলের ছাপ সংরক্ষণের কোনো প্রযুক্তিও নেই। এদিকে মোবাইল অপারেটরদের পক্ষ থেকে জানা গেছে কোনো পর্যায়ে বায়োমেট্রিক তথ্য সংরক্ষণ করা যাবে না বিটিআরসি এই নির্দেশনা দিয়েছে ২৩ ফেব্রুয়ারি।
(ইন্টারনেট থেকে সংগৃহিত)
পেটের উপরের দিকে ডান পাশে ব্যথা অবহেলা নয় হতে পারে পিত্তথলিতে পাথর।
সেলাই কাটার ভয় না থাকাঃ ল্যাপারোস্কপিক সার্জারিতে সেলাই কাটার কোনো বালাই নেই অর্থাৎ যেহেতু রোগীর ত্বকে কোনো সেলাই দেয়া হয় না তাই সেলাই কাটার প্রশ্নও ওঠে না।
ব্যথা কম হওয়াঃ ল্যাপারোস্কপিতে এ রকম ঝামেলা নেই বলে ব্যথাও হয় খুব নগণ্য।
ঘুমের সমস্যা সমাধানে নির্ঘুম রাত্রি কাটানো আর নয় …
Site Plan and Building Plan .....!!
- The boundaries of the site showing adjacent lands and neighbouring streets.
- The name of the streets near the site showing their width also.
- All existing buildings or structures standing on, over or under and near the site including service lines and their position.
- Position of the building proposed to be constructed within the site and space to be left around it, in order to secure free circulation of air and admission of light.
- The direction of North point relative to the site plan.
- Location of any other physical features such as wells, drains etc.
- Other such particulars which may be prescribed by the local authorities.
- Floor plans of all floors together with the covered area clearly indicating their sizes.
- Size of all the rooms and the position of staircases and ramps (if any).
- Name of all parts of the buildings stating their purpose of occupancy.
- Exact location of essential services, like WC, sink, bath etc.
- Terrace plan showing the drainage and the slope of the roof.
- At least one elevation from the front showing height of building and rooms and also the height of parapet wall and at least one section through the staircase clearly indicating all the dimensions.
- Structural details with appropriate sections showing type and arrangement of footings, foundations, basement walls, structural load bearing walls, columns and beams.
- Size and location of doors, windows, ventilators and other openings.
- The direction of the North point relative to the plan.
Tips to save money during construction !!
- Hire an Architect: In general practice homes are designed by the local masons. But it is always advisable to hire an Architect for such services, because an Architect is not only a technically sound person who knows what will be good for your home but also can design your home most economically, saving you a lot of money. He can design your home in a best possible manner without wasting the space of your land.
- Hire a Contractor: Most of the people hire skilled artisans’ e.g. Masons, Carpenters, Painters etc. separately, which can cost more. Contractor will provide you these persons at one place and also provide you guarantee of best workmanship at your own terms. This will not only save unnecessary wastage of materials but also in return save your hard earned money.
- Conduct surveys: Either it be hiring Architects or Contractors or Skilled/unskilled labours or purchasing materials for construction and decoration, it is always good to conduct surveys regarding their availability, price and performance. Survey can save your time and money both and give you a better experience during construction.
- Procurement of materials: Prefer to use locally available materials which are available within the range 30 km. If the material is not available within the prescribed range, consult your Architect or Engineer for an alternate. For example, in the areas where Sand is transported from far flung places, it can be replaced by stone or marble dust which is available at no cost for making cement mortars. This will reduce the overall cost of construction.
- Quality of materials: Don’t use inferior quality materials. It may sound odd because superior quality materials generally cost more. Actually, it is seen that inferior quality materials don’t last for long periods. They need frequent repairs and in some cases total replacement of the material, which can lead to the increase in the cost of completed structure.
- Storage of materials: Proper Storage and staking of materials is a very important part of the construction process. If care is not given during storage, wastage and theft of materials can increase the total cost of your dream home.
5 reasons why you should hire an Architect?
Whenever there comes planning of construction of home, not only we but everybody suggests hiring an Architect. But most of the people say that, when they can chalk out a plan by themselves or with the help of a local Mistri or Labour contractor and can decide the structural details like details of foundation, beams, slabs etc., then what is the use of hiring an Architect. But it’s not right. An Architect is a well qualified person who has studied the subject matter and knows the technical know-how better than any common man or Mistri or Labour contractor. To clear this we have listed here 5 reasons why you should hire an Architect.
Saturday, February 27, 2016
ইংরেজী সন-তারিখ থেকে বাংলা সন-তারিখ বের করার কৌশল
প্রথমে ইংরেজী সন থেকে ৫৯৩ বিয়োগ করে বাংলা সন বের করে নিতে হবে। বাংলা ১লা বৈশাখ সব সময় ইংরেজী এপ্রিল মাসের ১৪ তারিখ থেকে শুরু হয় এবং বাংলায় অন্যান্য মাসগুলি পর্যায়ক্রমে ইংরেজি মাসের ১৩ থেকে ১৬ তারিখের মধ্যেই শুরু হয়ে থাকে।
যেহেতু ইংরেজি মাসের ১৩-১৬ তারিখের মধ্যে বাংলা মাসগুলির ১ তারিখ শুরু হয়ে থাকে তাই নিচের কোডটি মনে রাখুন।
কোডঃ ৪ ৫৫ ৬৬৬৬ ৫৫ ৪৩৫।
এখানে বাংলার ১২ মাসের ১২টি কোড আছে পর্যায়ক্রমিকভাবে।
কোডটিতে ৪ মানে ইংরেজী মাসের ১৪ তারিখ, ৫ মানে ইংরেজী মাসের ১৫ তারিখ, ৬ মানে ইংরেজী মাসের ১৬ তারিখ এইভাবে যা বাংলা মাসগুলির ১ম তারিখ পর্যায়ক্রমে শুরু হওয়া নির্দেশ করে।
উদহরণঃ
কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম ১৮৯৯ সালের ২৫ মে। এটাকে আমরা বাংলা সন-তারিখে রূপান্তরিত করবো।
এখন, ১৮৯৯ থেকে ৫৯৩ বিয়োগ করলে পাই ১৩০৬, যা কাজী নজরুলের বাংলা জন্ম সাল নির্দেশ করে।
এবার ২৫ মে থেকে বাংলা মাসের তারিখটি বের করবো।
এখন, আমাদের কোডের দিকে নজর দিই। কোডের ১ম অংকটি ৪, মানে এপ্রিল মাসের ১৪ তারিখ বা বাংলার ১ লা বৈশাখ। কোডের ২য় অংকটি ৫, মানে মে মাসের ১৫ তারিখ বা বাংলায় জ্যৈষ্ঠ মাসের ১লা তারিখ। এখন, ১৫মে থেকে ২৫মে মানে ১১ দিন।
অর্থ্যাৎ ১৩০৬ সালের ১১ই জ্যৈষ্ঠ।
সুতরাং, কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম ইংরেজির ১৮৯৯ সালের ২৫মে হচ্ছে বাংলায় ১৩০৬ সালের ১১ই জ্যৈষ্ঠ।
(প্রয়োজনে পরবর্তী মাসগুলোর জন্য এভাবে এগুতে হবে)।।
Friday, February 26, 2016
Thursday, February 25, 2016
Wednesday, February 24, 2016
Advantages of Flyash Bricks
- Production of every 1 (one) billion of Flyash bricks saves (conserves) 3.5 million tons of top soil, a precious,
immeasurable wealth, as the population increases drastically, the land area remains the same. - Each Billion of Flyash bricks produced, stops emission of 3,50,000 tons of Carbon -di-Oxide ( Which occurs by burning of Clay bricks by Fire Wood).
- Production of each billion of Flyash bricks conserves 2 lakh tons of firewood or equivalent fuel worth Rs. 3000 million.
- By avoiding the cutting of top soil our cultivatable land area remains the same, so we will not face any food problems in future.
- By avoiding the production of clay bricks, precious trees will not be cut down for firewood.
- By saving our trees and cultivatable land, we will get enough rain and the watertable will not go down.
Why Build Green?
- The cost per square foot for buildings seeking LEED certification falls into the existing range of costs for building not seeking LEED certification
- An upfront investment of 2% in green building design results in life cycle savings of 20% of the total construction costs.
- Building sale prices of energy efficient buildings are as much as 10% higher per square foot than conventional buildings.
o Rent ratio increases 3%
Green buildings consumes less energy and fewer resources
- In comparison to the average commercial building
o Green buildings consume 26% less energy
o Green buildings have 13% lower maintenance costs
o Green buildings have 27% higher occupant satisfaction
o Green buildings have 33% less greenhouse gas emissions
Green Building Materials and Architecture Planning
In addition, integrating green building materials into building projects can help reduce the environmental impacts associated with the excavation, extraction, transport, processing, recycling and disposal of these building industry source materials. Among the primary concrete making materials, the emission of CO2 is largely attributable to cement production.
Architects & planners should start thinking green in the planning of building. The Architects can use large windows with double glass system. Further, hollow fly ash bricks can be used in walls during construction. The process of fetching it from the clay pit as well as the production process of the clay bricks has minimal impact on the environment. Clay is a product which canusually be taken from the local environment and does not need to be transported over long distances.
-
The typical characteristics of clay bricks include the extraordinary thermal insulation, sound insulation, structural strength and safety. They are fireproof, water resistant and as already mentioned: durable, recyclable and therefore exceptionally environmentally friendly. From both environmental and economic perspectives, clay bricks are still a valuable, healthy and efficient construction material.
To have green Building concept, some or all of the following steps need to be followed:
- Plan each office/home orientation to the sun to harness energy and shield
it from heat
- High efficiency insulated glass windows can reduce requirements of energy
- Minimize cement/concrete consumption
- Maximum use of waste material like fly ash in clay mixture
- Non – toxic paints should be used on the walls
- Use Solar Panels to heat bath water
It's important to be green...
Green Building Facts
A green Building uses less energy, water, and other natural resources creates less waste & Green House Gases and is healthy for people during living or working inside as compared to a standard Building. Building Green is not about a little more efficiency. It is about creating buildings that optimize on the local ecology, use of local materials and most importantly they are built to cut power, water and material requirements.
- About 35 to 40% of total energy is used by buildings during construction and later in lighting or air-conditioning systems.
- If all Buildings in urban areas were made to adopt green Building concepts, India could save more than 8400 MW of power which is enough to light half of Delhi or 5.5 lakh homes a year according to estimates by TERI.
- Buildings use 13.6% of all portable water or 15 trillion gallons per year.
- Buildings use 40% of raw materials globally (3 billion tons annually)
INVENTION AWARDS A GREEN BRICK
Liu, a 70-year-old retired civil engineer with a sober, matter-of-fact demeanor, spent most of his career using hydraulic presses to make industrial freight easier and cheaper to move by squashing it into compact blocks. In 1999 a power plant he was working with gave him some free fly ash, and Liu decided to run it through his hydraulic rig "just to see what would come out."
Popular posts
-
Kingtiger sewage sludge carbonization plant adopts the advanced sludge carbonization technology which can convert sludge to bio coal. T...
-
INTRODUCTION Concrete which forms major component in the construction Industry as it is cheap, easily available and conv...
-
Precast is a smart way to build any type of buildings, safely and affordably. Originally developed in the Nordic countries, modular preca...
-
It has become common knowledge that carbon dioxide is the chief greenhouse gas and the leading cause of global warming. Excessive carbon...
-
ABSTRACT Concrete is weak in tension and strong in compression .Even though reinforcement is provided in tension zone micro...
-
We find use of glass at various points in our day to day life. In construction field, we use it in window panes, mirrors, furniture, e...
-
As the monsoon starts showering we feel relieved from the scorching heat of the summer season. But before arrival of monsoon our home nee...
-
:সুত্র # আয়াতাকার (১নং চিত্র:) ক্ষেত্রফল= দৈর্ঘ X প্রস্থ ক্ষেত্রফল A = lw পরিসিমা = ২ X দৈর্ঘ + ২ X প্রস্থ P = ২ l + ২ w P = পরি...
-
Seismic base isolation is a technique developed to prevent or minimize the damages to the buildings during an earthquake.It works by separa...
-
Quantity of cement mortar is required for rate analysis of brickwork and plaster or estimation of masonry work for a building or structu...