Monday, February 29, 2016

বায়ুদূষণ মাপার ড্রোন আবিষ্কার করলেন তরুণী

      
170906566066f098477_crop


     লাইফস্টাইল ডেস্ক  বিভিন্ন সময় বায়ুদূষণের সঠিক মাত্রা মাপা গবেষকদের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। আর এ কাজে বিভিন্ন উচ্চতায় বায়ুর দূষণ মাপারও প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। এ প্রয়োজনীয়তা মেটাতে এগিয়ে এসেছেন পেরুর ২৩ বছর বয়সী মনিকা অ্যাবারকা। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ইন্টারেস্টিং ইঞ্জিনিয়ারিং।
 যে আকাশযান বা ড্রোন বানিয়েছেন তার কাজ শুধু বায়ুদূষণ পরিমাপ করা। এটি বায়ুর বিভিন্ন উচ্চতায় উঠে এ কাজ করতে পারে নিপুণভাবে। বায়ুদূষণ পরিমাপের এ কাজ করার জন্য ড্রোনটিতে সংযোজন করা হয়েছে বিভিন্ন সেন্সর ও প্রয়োজনীয় অ্যালগরিদম। এসব একত্রে কাজে লাগিয়ে বায়ুর দূষণ মাপা সম্ভব হচ্ছে। এ তথ্য বিভিন্ন গবেষণাতেও ব্যবহার করা যাচ্ছে।
বায়ুদূষণ পরিমাপের এ কাজটি করার জন্য ড্রোনটি বিশেষভাবে উপযোগী বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। এর কারণ এমন বিভিন্ন স্থানে বায়ু দূষণ মাপার প্রয়োজন হয়, যেখানে মানুষের পক্ষে যাওয়া কষ্টসাধ্য। খনির মতো কিছু এলাকা রয়েছে যেখানে স্বশরিয়ে বায়ু দূষণ মাপা ঝুঁকিপূর্ণও বটে। এসব স্থানে ড্রোনটি সহজেই বায়ুদূষণ মাপতে পারে। এছাড়াও ড্রোনের মাধ্যমে বেশ বড় এলাকার বায়ু দূষণের মাত্রা মাপা যায় দ্রুত। এতে ব্যয়ও কম হয়।
মনিকার তৈরি করা ড্রোনটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৫০০ মিটার উপরে পর্যন্ত উঠতে পারে। এছাড়া এতে দেখার জন্য রয়েছে ক্যামেরা। বেশ কিছু যন্ত্রপাতি সজ্জিত থাকায় এর ব্যাটারি দ্রুত শেষ হয়ে যায়। তাই বর্তমানে এটি একটানা ১০ মিনিট উড়তে পারে। নির্মাতা জানিয়েছেন, ড্রোনটির দ্বিতীয় সংস্করণ তৈরির কাজ চলছে। সেটি একটানা ৩০ মিনিট পর্যন্ত উড়তে পারবে। এছাড়া সেটি আরো উপরেও উড়তে পারবে।
(ইন্টারনেট থেকে সংগৃহিত)


বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোবাইল ফোনের সিম রেজিস্ট্রেশন থেকে বিরত থাকুন ।


( একটি জনসচেতনতা মুলক পোস্ট , সম্ভব হলে শেয়ার করুন )
**************************************

আঙ্গুলের ছাপ (বায়োমেট্রিক) পদ্ধতির মাধ্যমে মোবাইল ফোনের সিম নিবন্ধন শুরু হয়েছে। কিন্তু জানেন কি এটা কতটা ভয়ংকর হতে পারে আমার আপনার জন্যে ?
মানুষের আঙ্গুলের ছাপ, চোখের রেটিনা এবং ডিএনএ তথ্য একান্ত ব্যক্তিগত সম্পদ। এ তথ্য নিজস্ব ও রাষ্ট্র ছাড়া কারো কাছে থাকাই নিরাপদ নয়। “রাষ্ট্র শুধু এটা প্রটেক্ট করতে পারে বা স্টোর করতে পারে। ওই ডেটাবেজ থেকে যদি কেউ পেয়ে যায় তাহলে তো ডেফিনেটলি ক্রাইম। আঙ্গুলের ছাপ তৃতীয় পক্ষের কাছে চলে গেলে নানারকম অপব্যবহার হতে পারে। রিস্কটা হলো অন্য একটা অজানা লোক আমাকে ইমপার্সনেট করতে পারে সে প্রিটেন্ড করতে পারে যে আমি অমুক বা আমি তমুক । আমার অনুমতি ছাড়াই করতে পারে। সাধারনত আমার যত যায়গায় ডিজিটাল ইনফরমেশন আছে স্টোর করা আছে সব অ্যাকাউন্ট চাইলে সে নিয়ে নিতে পারে। ব্যাঙ্ক একাউন্ট থেকে শুরু করে ডিপিএস বলতে গেলে ডিজিটাল পদ্দতিতে করা আমার সকল ইনফরমেশন সে নিয়ে নিতে পারবে । এ রিস্ক কিন্তু শুধু আমার আপনার না সবার ক্ষেত্রে হতে পারে। ইভেন একজন কৃষকেরও হতে পারে। দেখা যাবে উনি লোন নিয়ে বসে আছেন উনি জানেনই না”। দেখা গেছে আপনার ভর্তুকি এসেছে ১০ লাখ কিন্তু সেখানে আপনার সাইন ও ফিঙ্গার দেওয়া আছে যা আপনি জানেনইনা । তখন বাধ্য হয়ে আপনাকে সেই টাকা পরিশোধ করতে হবে ।
সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল আমার ফিঙ্গার যদি থার্ড পার্টির হাঁতে যায় তখন যে কোন ইন্টারন্যাশনাল সন্ত্রাসী গ্রুপের হাঁতে ও পরতে পারে , সে ক্ষেত্রে আমি অবশ্যই বিপদে পরবো । সন্ত্রাসী গ্রুপ যে কোন সময় ইচ্ছা করলেই আমাকে জঙ্গি বানিয়ে দিতে পারে । হয়ত ঘটনা ঘটেছে আরেক দেশে আর ফিংগার প্রিন্টের ক্লোন বানিয়ে ছেড়ে দিবে ঐ ঘটনায় আমার সম্পৃক্ততা আছে ।
পৃথিবীর প্রথম দেশ হিসেবে পাকিস্তান ২০১৩ সালে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন করেছে। তারপর থেকে সারা বিশ্ব যখনই কোন সন্ত্রাসী/জঙ্গি ধরা খায় সেখানেই পাকিস্তানীদের আঙ্গুলের ছাপ পাওয়া যায়।
বর্তমান পৃথিবীর তথ্য-প্রযুক্তিতে সর্বোচ্চ উন্নত জাতি ইউরোপ/আমেরিকানরা জাতীয় নিরাপত্তার ভয়ে এখনো সাহস করেনি বায়োমেট্রিক সিম রেজিষ্ট্রেশন করার। আর আমাদের অবৈধ সরকার পাকিস্তানকে অনুসরন করে সেই পথেই এগুচ্ছে । অথচ মনে প্রানে নাকি তারা পাকিস্তান বিরোধী ।
যতদুর জানি আমাদের দেশের বায়োমেট্রিক সিম রেজিষ্ট্রেশনের কাজটা করছে ভারতীয় কোন কোম্পানী। ভবিষ্যতে এমন হতে পারে যে বিশ্বের যে কোন স্থানেই বোমা বিষ্ফোরন ঘটলে পরে সেখানে দুই একটা বাংলাদেশীর হাতের ছাপ পড়ে থাকবে। অসম্ভভ কোন ব্যাপার হবে না সেটা। ডেটাবেজ তো থাকছেই ভারতীয়দের কাছে। এমনকি দেশের ভিতরে কোন খুন-বোমা বিষ্ফোরন ঘটলেও সেখানে এমনি এমনি কারও হাতের ছাপ আবিষ্কার করে ।
এনশিওর করতে হবে যে গর্ভমেন্ট ছাড়া আর কেউ কোনো পাবলিক ইনফরমেশন স্টোর করছে না কোনো অপারেটর বা যারা এরমধ্যে কাজ করছে, ইভেন মিডলে যারা আছে। কারণ এই ফিঙ্গার প্রিন্টের প্রসেসটা কিন্তু থার্ড পার্টিরা ইমপ্লিমেন্ট করে দিয়েছে । সো এই ব্যাপারে সবাইকে সাবধান হতে হবে । আর যেহেতু এই ব্যাপারে আমাদের দেশের এই সরকারের উপর আমাদের কোন আস্থা নেই তাই অবশ্যই আমাদের কে এই কাজ থেকে বিরত থাকাই উচিত । শুধুমাত্র নিজের নিরাপত্তার কথা ভেবে আমাদের কে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোবাইল ফোনের সিম রেজিস্ট্রেশন থেকে বিরত থাকা উচিত বলে মনে করি ।
ভোটার আইডি করার সময় আমি ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়েছি। সীম রেজিঃ করতে ভোটার আইডি নং দিলেই যথেস্ট। কারন ভোটার আইডির নম্বর ধরে, ভোটার আইডির সার্ভারে আমার ফিঙ্গারপ্রিন্ট শনাক্ত করা সম্ভব। তবে কেন আমি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের কাছে আমার ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে নিজেকে ঝুকির মধ্যে ফেলবো?
এ ক্ষেত্রে মোবাইল কোম্পানীগুলো যুক্তি দিতে পারে যেমন -
" আমাদের সীম কেনার সময় সিগনেচারের পাশাপাশি আঙুলের ছাপ দিয়ে ই সিমের কাগজ পত্র করা হতো ! তাহলে এখন কেন আঙুলের ছাপ দিতে সমস্যা ?"
এটার সঠিক উত্তর হল --
" সিমের ডকুমেন্ট এ দেয়া আঙুলের ছাপ আর ডিজিটাল বায়োমেট্রিক আঙুলের ছাপ এক বিষয় নয় । কাগজের ছাপকে শুধু পরীক্ষা করা যায় , কিন্তু কাজে লাগানো যায় না । বায়োমেট্রিক পদ্ধতি করা আঙুলের ছাপকে যে কোন স্থানে ব্যাক্তির অবর্তমানে ব্যবহার করা যায় অতএব আমরা বায়োমেট্রিক পদ্ধতি মানি না।"
আমার ফিঙ্গার সো সিদ্ধান্ত আমার আমি এর বিরুদ্ধে ,
এবার আপনার পালা , ফিঙ্গার আপনার সো সিদ্ধান্ত ও আপনার ,
আপনার জীবনের নিরাপত্তা অবৈধ কোন সরকার নিবেনা ।
আপনার জীবনের নিরাপত্তা আপনাকেই নিতে হবে ।
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোবাইল ফোনের সিম রেজিস্ট্রেশনকে না বলুন ।।
(ইন্টারনেট থেকে সংগৃহিত)

আঙ্গুলের ছাপ নিয়ে ধূম্রজাল !

  

 লাইফস্টাইল ডেস্ক : বাংলাদেশে চলমান বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধনে আঙ্গুলের ছাপ সংরক্ষণ করছে মোবাইল অপারেটররা। বিবিসি বাংলার সাংবাদিক আবুল কালাম আজাদের এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। যদিও এর আগে টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়ে বলেছিলেন, মোবাইল অপারেটররা শুধু আঙ্গুলের ছাপ যাচাই করছে; তারা আঙ্গুলের ছাপ সংরক্ষণ করছে না।
   তবে বিবিসির অনুসন্ধানে বলা হচ্ছে, টেকনিক্যাল কারণে প্রথমদিন থেকেই আঙ্গুলের ছাপ সংরক্ষণ করা হচ্ছে। বাংলালিংকের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শিহাব আহমাদ স্বীকার করে বলেছেন, যে তথ্যগুলো আসে সব তথ্যই এখানে সংরক্ষণ করা হচ্ছে যতক্ষণ পর্যন্ত এটা ভেরিফাই করা না হচ্ছে। গত বছর ১৬ ডিসেম্বর থেকে আঙ্গুলের ছাপে সিম নিবন্ধনের কাজ শুরু হলেও সম্প্রতি এই নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হলে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি বিটিআরসি এক চিঠিতে অপারেটরদের আঙ্গুলের ছাপ সংরক্ষণ থেকে বিরত থাকতে বলেছে। 

২৫ ফেব্রুয়ারি বিবিসিতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম যাচাই করতে মোবাইল কোম্পানির কাছে আঙ্গুলের ছাপ দেয়াকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে উল্লেখ করে এ পদ্ধতি নিয়ে নতুন বিতর্ক শুরু হয়েছে বাংলাদেশে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এর যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে এর বিরোধিতা করছেন অনেকে। গত ডিসেম্বর মাস থেকে আঙ্গুলের ছাপ নিয়ে ১৩ কোটির বেশি সিম নিবন্ধন যাচাই শুরু হয়েছে। বিটিআরসির তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত দেড় কোটির বেশি মানুষ বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম যাচাই করে নিয়েছেন। এপ্রিলের মধ্যেই এভাবে আরও ১১ কোটির বেশি সিম নিবন্ধন করতে হবে।
    সাধারণ ব্যবহারকারীরা সরকারি এ নির্দেশনার ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাবই দেখাচ্ছেন। খোঁজ নিয়ে দেখা যাচ্ছে, আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে মোবাইল সিম নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করেছে প্রথমে পাকিস্তান। বাংলাদেশে এটি শুরু হয়েছে এবং সর্বশেষ সৌদি আরবেও এ নিয়ম চালুর খবর পাওয়া গেছে। ব্যক্তিগত গোপনীয়তা এবং স্পর্শকাতর এসব তথ্যের নিরাপত্তার কারণে উন্নত রাষ্ট্র এবং সেখানকার নাগরিক অধিকার কর্মীরা সোচ্চার থাকেন। কিন্তু বাংলাদেশে নাগরিক অধিকারের স্পর্শকাতর এসব দিক অনেকটা উপেক্ষিত আছে বলে মনে করেন আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক। 
     
       ‘সংবিধানে যেটা বলা আছে আমার এই ব্যক্তিগত সবকিছুর গোপনীয়তা আছে। তবে সরকার দেশের স্বার্থে আইন করে এর ব্যতিক্রম করতে পারে। তো এখানে তো কোনো আইন নেই। আর আমরাও আমাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন না বলে আমরাও দিয়ে যাচ্ছি। তো আমি বলব যে চিন্তা করেন পরে হকার বা বাসে উঠতে বা দুধ কিনতে গেলে যদি ফিঙ্গার প্রিন্ট দিতে হয়, তখন কিন্তু আমরা ব্যাপারটা বুঝতে পারব যে এটা কত উদ্ভট কাজ হচ্ছে। বাংলাদেশে এখন থেকে নতুন সিম কেনা কিংবা সংযোগ বন্ধ করতেও আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে যাচাই করতে হবে। উদ্বেগ এবং বিতর্কের সূত্র ধরে জানতে চাই বায়োমেট্রিক তথ্য যাচাই প্রক্রিয়া কীভাবে হচ্ছে। 
     দেশটির অন্যতম একটি বড় অপারেটর বাংলালিংকের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শিহাব আহমাদ বলেন, ‘যে তথ্যগুলো আসে সব তথ্যই এখানে সংরক্ষণ করা হচ্ছে যতক্ষণ পর্যন্ত এটা ভেরিফাই করা না হচ্ছে। ভেরিফাই হওয়ার পরে বিটিআরসির নির্দেশনা অনুযায়ী এগুলো হয় সংরক্ষণ করা হবে অথবা আমরা এটা পরে অন্য কোনো পদ্ধতিতে ডিলিট করে দেব।’ গ্রাহকদের ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা দিয়ে থাকেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, সংরক্ষণ না করে ভেরিফাই করা সম্ভব না। ‘গ্রাহকদের সম্পূর্ণ তথ্য পরিপূর্ণভাবে সংরক্ষণ করা হয় এবং ওটা প্রটেকশন দেয়া হয়। এবং আমাদের সার্ভার থেকে এটা বাইরে যাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।’ মানুষের আঙ্গুলের ছাপ, চোখের রেটিনা এবং ডিএনএ তথ্য একান্ত ব্যক্তিগত সম্পদ। প্রযুক্তিবিদ জাকারিয়া স্বপন বলেন, এ তথ্য রাষ্ট্র ছাড়া কারও কাছে থাকাই নিরাপদ নয়। ‘রাষ্ট্র শুধু এটা প্রটেক্ট করতে পারে বা স্টোর করতে পারে। 
       ওই ডেটাবেজ থেকে যদি কেউ পেয়ে যায় তাহলে তো ডেফিনেটলি ক্রাইম। এনশিওর করতে হবে যে গভর্নমেন্ট ছাড়া আর কেউ কোনো পাবলিক ইনফরমেশন স্টোর করছে না কোনো অপারেটর বা যারা এর মধ্যে কাজ করছে, ইভেন মিডলে যারা আছে। কারণ এই ফিঙ্গার প্রিন্টের প্রসেসটা কিন্তু থার্ড পার্টিরা ইমপ্লিমেন্ট করে দিয়েছে।’ স্বপন বলেন, আঙ্গুলের ছাপ তৃতীয় পক্ষের কাছে চলে গেলে নানা রকম অপব্যবহার হতে পারে। ‘রিস্কটা হল অন্য একটা পারসন আমাকে ইমপার্সনেট করতে পারে সে প্রিটেন্ড করতে পারে যে আমি জাকারিয়া স্বপন। 
        আমার অনুমতি ছাড়াই করতে পারে। বেসিক্যালি আমার যত যায়গায় ডিজিটাল ইনফরমেশন স্টোর করা আছে সব অ্যাকাউন্ট চাইলে সে নিয়ে নিতে পারে। এ রিস্ক কিন্তু শুধু আমার আপনার না সবার ক্ষেত্রে হতে পারে। ইভেন একজন কৃষকেরও হতে পারে। দেখা যাবে, উনি লোন নিয়ে বসে আছেন উনি জানেনই না।’ এদিকে বিটিআরসির মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এমদাদ উল বারী বলেন, রিটেইলার লেভেলে সংরক্ষণ করার কোনো সুযোগই রাখা হয়নি। ‘টেকনিক্যালি ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংরক্ষণ করা সম্ভব না। কারণ এটা রিয়েল টাইম মিলিয়ে দেখা হয়। তবে অপারেটর লেভেলে এটা সম্ভব হতে পারে যদি আলাদা করে কেউ করে। 
        কিন্তু আমরা অপারেটরদের নির্দেশ দিয়েছি যেন এটা তারা না করে।’ এদিকে আঙ্গুলের ছাপ বিতর্ক নিয়ে ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন মোবাইল কোম্পানির কাছে আঙ্গুলের ছাপ সংরক্ষণের কোনো প্রযুক্তিও নেই। এদিকে মোবাইল অপারেটরদের পক্ষ থেকে জানা গেছে কোনো পর্যায়ে বায়োমেট্রিক তথ্য সংরক্ষণ করা যাবে না বিটিআরসি এই নির্দেশনা দিয়েছে ২৩ ফেব্রুয়ারি।
(ইন্টারনেট থেকে সংগৃহিত)

পেটের উপরের দিকে ডান পাশে ব্যথা অবহেলা নয় হতে পারে পিত্তথলিতে পাথর।


     লাইফস্টাইল ডেস্ক : পিত্তথলিতে পাথর হওয়া খুবই পরিচিত একটি সমস্যা। চারপাশের অনেকেরই কাছ থেকে এই অভিজ্ঞতা শোনা যায়। এই পাথর কি সত্যি সত্যি পথের কুড়িয়ে পাওয়া নুড়ি পাথরের মতো, নাকি অন্য কিছু? আর কীভাবেই বা সন্দেহ হবে যে পিত্তথলিতে পাথর হতে পারে আপনার? ‘পিত্তথলিতে পাথর‘ যাকে ইংলিশ এ আমরা বলি Gall Stone (Stone in gall bladder) আর চিকিৎসকের ভাষায় বলি Cholelithiasis.

পিত্তথলি কি ?
পিত্তথলি বা গলব্লাডার লিভারের সাথে সংশ্লিষ্ট পিত্তরস সম্পর্কিত তন্ত্রেরএকটি অঙ্গ। দেখতে একটি ছোট্ট থলির মতো। লিভারের ডান দিকের অংশের ঠিক নিচেএর অবস্থান। গলব্লাডার তার নিজস্ব নালী বা সিস্টিক ডারেক্টর মাধ্যমে মূলপিত্তনালী বা বাইলডাক্টের সাথে সংযুক্ত।লিভার থেকে নির্গত বাইল বা পিত্ত সাময়িকভাবে পিত্তথলিতে জমা থাকে। হজমক্রিয়ার প্রয়োজন মতো পিত্তথলির পিত্ত আবার পিত্তনালীর মাধ্যমে খাদ্যনালীতেনির্গত হয়। গলব্লাডার পিত্তের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে এবং ইলেকট্রোলাইটসেরপরিবর্তন করে। এই পিত্ত আমাদের হজমসহ খাদ্যনালীর অন্যান্য কাজে সহায়তা করেথাকে।
পাথর আসলে কী?
পিত্তথলির পাথর আসলে ছোট ছোট বালুর দানার মতো থেকে শুরু করে মটরের দানা বা তার চেয়েও বড় শক্ত দানাদার বস্তু, যা বিভিন্ন রঙের ও বিভিন্ন আকৃতির হতে পারে। এটা নির্ভর করে কী পদার্থ দিয়ে পাথরটা তৈরি তার ওপর। কোলেস্টেরল, বিলিরুবিন বা ক্যালসিয়াম ইত্যাদি পদার্থের সংমিশ্রণে তৈরি এই পাথরগুলো পিত্তরসের সঙ্গে মেশানো অবস্থায় থাকে এবং হালকা বাদামি, ময়লাটে সাদা বা কুচকুচে কালো রঙেরও হতে পারে। পেটের ডানদিকে যকৃতের পেছনে ও তলার দিকে থাকে পিত্তথলি। পিত্তরস তৈরি করাই এর কাজ। খাবার হজমে, বিশেষ করে চর্বিজাতীয় খাবার হজম করতে পিত্তরস দরকার হয়। নানা কারণে এই পিত্তথলিতে বিভিন্ন পদার্থ অতিরিক্ত জমে গিয়ে পাথরের সৃষ্টি করে।
কাদের হয় বেশি?
স্থূল ও ওজনাধিক্য ব্যক্তিদের পিত্তথলিতে পাথর বেশি হতে দেখা যায়। পুরুষদের তুলনায় নারীদের এই প্রবণতা বেশি। এ ছাড়া চল্লিশোর্ধ্ব বয়স, জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি খাবার অভ্যাস, অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাদ্য গ্রহণ ইত্যাদি এই ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
কীভাবে বুঝবেন?
পিত্তথলির অবস্থানটা পেটের কোথায় তা আগেই বলা হয়েছে। পিত্তথলিতে পাথর হলে এতে প্রদাহ হয়, যাকে কোলেসিস্টাইটিস বলা হয়। তখন ওপর পেটের ডানদিকে তীব্র ব্যথা হতে পারে। মিনিট খানেক হতে ঘণ্টা খানেক স্থায়ী হতে পারে এই ব্যথা। পেটের পেছন দিকে, কাঁধে, পেটের মাঝ বরাবর এমনকি বুকের ভেতরও ছড়িয়ে পড়তে পারে ধীরে ধীরে। সেই সঙ্গে বমি ভাব বা বমি, হালকা জ্বর ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে। অনেক সময় পাথর পিত্তথলি থেকে বোরোতে গিয়ে পিত্তনালিতে আটকে যায় এবং তখন বিলিরুবিনের বিপাক ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যাওয়ার দরুন জন্ডিসও হতে পারে। রোগ নির্ণয়ের জন্য এই উপসর্গের পাশাপাশি পেটের আলট্রাসনোগ্রামই যথেষ্ট। পাথরের অবস্থান জানতে বা প্রয়োজনে বের করতে ইআরসিপি জাতীয় পরীক্ষা করা যেতে পারে। তবে পেটের আলসার, যকৃতের কোনো সমস্যা বা এমনকি হূদেরাগেও কাছাকাছি ধরনের ব্যথা হতে পারে বলে সেগুলোর অবস্থাও নির্ণয় করে নেওয়া দরকার হয়।
চিকিৎসা কী?
প্রদাহ ও তীব্র ব্যথার সময় কোনো অস্ত্রোপচার করা হয় না। সাধারণত কয়েক দিনের জন্য মুখে খাদ্য গ্রহণ বন্ধ করে দিয়ে স্যালাইন, অ্যান্টিবায়োটিক ও ব্যথানাশক ওষুধ দিয়ে প্রাথমিক উপশমের চেষ্টা করা হয়। পরে পিত্তথলি ফেলে দেওয়ার অস্ত্রোপচারটি সপ্তাহ দুয়েক পর বা দু-তিন মাস পর করলেও ক্ষতি নেই। পেট কেটে বা ফুটো করে (ল্যাপারোস্কপিক) —দুভাবেই এই অস্ত্রোপচার করা যায়। তবে পিত্তনালিতে পাথর আটকে গিয়ে থাকলে ইআরসিপি যন্ত্রের সাহায্যে সেটি বের করে আনা হয়।
ল্যাপারোস্কপিক অপারেশন
১৯৮৭ সালে একজন ফরাসি সার্জন পেট না কেটে ল্যাপারোস্কপিক মেশিনের সাহায্যে পিত্তথলির অপারেশন শুরু করেন। অনেক চিকিৎসকের মধ্যে এ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকলেও বর্তমানে পিত্তথলির অপারেশনে সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি এটাই। সাধারণ অপারেশনের মতো এক্ষেত্রে পেটে লম্বা দাগ সৃষ্টি হয় না, সৃষ্টি হয় না জটিলতা।
স্রেফ রোগীকে অজ্ঞান করে পেটে চারটি ছিদ্র করে মেশিন ঢুকিয়ে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই শেষ করা যায় অপারেশন। একটি ছিদ্র দিয়ে টেলিস্কোপ ঢুকিয়ে ক্যামেরার সাহায্যে পেটের ভেতরের পুরো চিত্রটিই টিভি স্ক্রিনে নিয়ে আসা হয়। সেটা দেখে দেখে সার্জন নিপুণ দক্ষতায় পিত্তথলিকে অপসারণ করে থাকেন।
ল্যাপারোস্কপিক পদ্ধতির সুবিধা কী?
শরীরে কাটা দাগ না থাকাঃ ল্যাপারোস্কপিক সার্জারিতে দাগ থাকে না বললেই চলে।
সেলাই কাটার ভয় না থাকাঃ ল্যাপারোস্কপিক সার্জারিতে সেলাই কাটার কোনো বালাই নেই অর্থাৎ যেহেতু রোগীর ত্বকে কোনো সেলাই দেয়া হয় না তাই সেলাই কাটার প্রশ্নও ওঠে না।
ব্যথা কম হওয়াঃ ল্যাপারোস্কপিতে এ রকম ঝামেলা নেই বলে ব্যথাও হয় খুব নগণ্য।
খুব তাড়াতাড়ি স্বাভাবিক অবস্হায় ফিরে আসাঃ ল্যাপারোস্কপিক সার্জারিতে রোগী এক সপ্তাহের মধ্যে তার স্বাভাবিক কাজে ফিরে যেতে পারে। সাধারণ অপারেশনে কয়েকদিন রোগীকে না খেয়ে থাকতে হয় কিন্তু ল্যাপারোস্কপিক সার্জারিতে রোগী ৬-৭ ঘণ্টার মধ্যেই খাওয়া শুরু করতে পারে।
পিত্তথলিতে পাথর থাকা সত্ত্বেও যদি অপারেশান না করা হয় তবে যা যা হতে পারে ?
১ পিত্তথলির ইনফ্লেমেশান তথা Cholecyatitis – এর জন্য যেকোনো সময় আপনার পেটের ডান দিকে প্রচন্ড ব্যথাসহ জ্বর আসতে পারে এবং বমি ও হতে পারে।
২ অবস্ট্রাক্টিভ জন্ডিস বা সার্জিক্যাল জন্ডিস – বাইল (পিত্তরস) পিত্তথলিতে জমা থাকে, চর্বি জাতীয় খাবার খাওয়া হলে বাইল পিত্তথলি থেকে বেরিয়ে ‘কমন বাইল ডাক্ট‘ এর মাধ্যমে খাদ্যনালীতে চলে আসে। অবস্ট্রাক্টিভ জন্ডিস এর ক্ষেত্রে এই কমন বাইল ডাক্ট-এ পাথর এসে জমা হয়, তখন বাইল শরীর থেকে বের না হতে পেরে শরীরে বেড়ে যাওয়ার মাধ্যমে জন্ডিস সৃষ্টি করে। এবং এই জন্ডিসে সাধারনত বিলিরুবিন এর পরিমান অন্যান্য জন্ডিস এর থেকে বেশি হয়, এবং হেপাটোরেনাল সিন্ড্রোম (যেখানে লিভার ফেলর হোয়ার পর কিডনী ফেইলর হয়) বা হেপাটিক এনকেফালোপ্যাথি(বিলিরুবিন বেড়ে গিয়ে ব্রেন এ এঙ্কেফালোপ্যাথি) হওয়ার মাধ্যমে মানুষ মারাও যেতে পারে।
৩ প্যানক্রিয়েটাইটিস তথা অগ্ন্যাশয়ে প্রদাহ – পিত্তথলির পাথর কমন বাইল ডাক্ট থেকে নেমে প্যানক্রিয়েটিক ডাক্ট এ আটকে গিয়ে একিউট প্যানক্রিয়েটাইটিস তথা অগ্ন্যাশয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে, যাতে হঠাৎ পেটের মাঝ দিকে তীব্র ব্যথা সৃষ্ট হতে পারে, সাথে প্রচুর বমি হতে পারে, এবং ব্যথা পেটে হওয়ার সাথে সাথে পিঠেও হতে পারে। এবং এতই ব্যথা সৃষ্ট হবে যে রোগিকে যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে, তাছাড়া যেকোনো বিপদ হতে পারে।
৪ পিত্তথলিতে ক্যান্সার – যদিও পিত্তথলিতে ক্যান্সার অন্যান্য ক্যান্সারের তুলনায় কম হয়। কিন্তু পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার জন্য পরবর্তিতে সেখানে ম্যালিগন্যান্সি তথা ক্যান্সারও হতে পারে।
(ইন্টারনেট থেকে সংগৃহিত)

ঘুমের সমস্যা সমাধানে নির্ঘুম রাত্রি কাটানো আর নয় …

   
লাইফস্টাইল ডেস্ক :ঘুম নিয়ে অনেকেই বেশ সমস্যায় থাকেন। ঘুম হয়না, ঘুম পাতলা কিংবা চোখে ঘুম আসতে দেরী হওয়াসহ আরো নানান রকমের সমস্যা দেখা দেয় ঘুমের অভাবে। ফলে অনেকেই ঘুমের ওষুধের আশ্রয় নিয়ে ফেলেন। ঘুম ভালো না হলে ঘুমের ওষুধের উপর নির্ভরশীল হওয়াটা বেশ ক্ষতিকর। তাই ঘুম ভালো হওয়ার জন্য অবলম্বন করা উচিত ভিন্ন কোনো উপায়।
কিছু বিশেষ বিষয় আছে যেগুলো ভালো ঘুমে সহায়ক। কিছু অভ্যাস বর্জন এবং কিছু অভ্যাস গ্রহণ করার মাধ্যমে আপনার ঘুমটা হতে পারে একদম গভীর। জেনে নিন ঘুমে সহায়ক কিছু বিষয় সম্পর্কে।

বিকেলের পর চা/কফি না খাওয়া

চা/কফিতে উপস্থিত ক্যাফেইন ঘুম তাড়িয়ে দেয়। তাই যাদের ঘুমে সমস্যা আছে তাদের ঘুমানোর আগে চা কফি না খাওয়াই ভালো। এমনকি বিকেলের পর থেকে চা কিংবা কফি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে সেটা ত্যাগ করাই ভালো। কারণ বিকেলের পড়ে খাওয়া চা বা কফি রাতের ঘুমের ক্ষতি করে।
বেডরুমে ঘুমের পরিবেশ আনুন
বেডরুমকে করে তুলুন ঘুমানোর উপযোগী। পরিষ্কার বিছানার চাদর বিছিয়ে দিন। রুমের পর্দাগুলো সব টেনে বাতি নিভিয়ে দিন। একেবারে ঘুটঘুটে অন্ধকারে ভীতি থাকলে নাইট বাল্ব জ্বেলে নিতে পারেন। এতে সহজে ঘুম এসে পড়বে। বেডরুমে টিভি রাখবেন না। এতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। প্রয়োজনে হালকা মিউজিক ছেড়ে দিতে পারেন। এতে মন প্রশান্ত হবে এবং তাড়াতাড়ি ঘুম আসবে।
ক্লান্ত না হয়ে বিছানায় যাবেন না
ক্লান্ত না হয়ে কখনই বিছানায় যাওয়া ঠিক না। দিন শেষে একরাশ ক্লান্তি যখন আপনার দুচোখে ভর করবে, তখনই কেবল বিছানায় যান। ঘুম না আসলে বিছানায় গিয়ে এপাশ ওপাশ করলে ঘুমাতে দেরি হয়। প্রয়োজনে সারাদিনের শারীরিক শ্রম বাড়িয়ে দিন। এতে রাতের বেলা স্বাভাবিক ভাবেই আপনি ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়বেন। 
ঘুমানোর আগে বার বার সময় দেখবেন না
অনেকেই ঘুমানোর আগে একটু পর পর সময় দেখেন। কতক্ষণ লাগছে ঘুমাতে, কত ঘণ্টা ঘুমাতে পারবেন ইত্যাদি নিয়ে ভাবতে ভাবতে মস্তিষ্ককে আরো সচল করে ফেলেন বেশিরভাগ মানুষ। আর তাই ঘুমাতে আরো বেশি দেরি হয়। তাই ঘুমানোর আগে বারবার সময় না দেখাই ঘুমের জন্য ভালো।
ঘুমের আগের কিছু অভ্যাস তৈরি করে নিন
ঘুমানোর আগে কিছু অভ্যাস তৈরি করে নিন। যেমন ঘুমানোর আগে বই পড়া, দুধ খাওয়া, হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করে নেয়া ইত্যাদি। এই অভ্যাসগুলো আপনার ভালো ঘুমে সহায়ক কিছু অভ্যাস। এছাড়াও ঘুমানোর আগে প্রতিদিন এই কাজগুলো করলে আপনার মস্তিষ্কে এমনিতেই সংকেত পৌছে যাবে যে আপনার ঘুমাতে যাওয়ার সময় হয়েছে। ফলে ঘুম নিয়ে তেমন কষ্ট করতে হবে না আপনাকে।

Site Plan and Building Plan .....!!

Preparation of site plan and building plan is the first step towards planning of a home. These plans show all the relevant and minute details of the plot and structure planned to be constructed. Civil Engineers should be taken for preparation of site plan and building plan.  You may ask them to prepare the building plan complying the rules Before starting any construction activities, these plans should be got approved from the local authorities.
Site Plan
A site plan is a drawing of the site (plot) where the home or building is proposed to be constructed, showing all its relevant details. The site plan should be drawn to a scale of not less than 1:500. The site plan should show the following details:
  1. The boundaries of the site showing adjacent lands and neighbouring streets.
  2. The name of the streets near the site showing their width also.
  3. All existing buildings or structures standing on, over or under and near the site including service lines and their position.
  4. Position of the building proposed to be constructed within the site and space to be left around it, in order to secure free circulation of air and admission of light.
  5. The direction of North point relative to the site plan.
  6. Location of any other physical features such as wells, drains etc.
  7. Other such particulars which may be prescribed by the local authorities.

Building Plan
A building plan is a drawing of the house or building showing its details such as plan, elevation, structural details etc. The building plan should be drawn to a scale of 1:100. A building plan should show the following details:
  1. Floor plans of all floors together with the covered area clearly indicating their sizes.
  2. Size of all the rooms and the position of staircases and ramps (if any).
  3. Name of all parts of the buildings stating their purpose of occupancy.
  4. Exact location of essential services, like WC, sink, bath etc.
  5. Terrace plan showing the drainage and the slope of the roof.
  6. At least one elevation from the front showing height of building and rooms and also the height of parapet wall and at least one section through the staircase clearly indicating all the dimensions.
  7. Structural details with appropriate sections showing type and arrangement of footings, foundations, basement walls, structural load bearing walls, columns and beams.
  8. Size and location of doors, windows, ventilators and other openings.
  9. The direction of the North point relative to the plan.

Tips to save money during construction !!



On the basis of the practical experiences we have summarized below few tips which can help you in saving your hard earned money.
  • Hire an Architect: In general practice homes are designed by the local masons. But it is always advisable to hire an Architect for such services, because an Architect is not only a technically sound person who knows what will be good for your home but also can design your home most economically, saving you a lot of money. He can design your home in a best possible manner without wasting the space of your land.


  • Hire a Contractor: Most of the people hire skilled artisans’ e.g. Masons, Carpenters, Painters etc. separately, which can cost more. Contractor will provide you these persons at one place and also provide you guarantee of best workmanship at your own terms. This will not only save unnecessary wastage of materials but also in return save your hard earned money.

  • Conduct surveys: Either it be hiring Architects or Contractors or Skilled/unskilled labours or purchasing materials for construction and decoration, it is always good to conduct surveys regarding their availability, price and performance. Survey can save your time and money both and give you a better experience during construction.
  • Procurement of materials: Prefer to use locally available materials which are available within the range 30 km. If the material is not available within the prescribed range, consult your Architect or Engineer for an alternate. For example, in the areas where Sand is transported from far flung places, it can be replaced by stone or marble dust which is available at no cost for making cement mortars. This will reduce the overall cost of construction.
  • Quality of materials: Don’t use inferior quality materials. It may sound odd because superior quality materials generally cost more. Actually, it is seen that inferior quality materials don’t last for long periods. They need frequent repairs and in some cases total replacement of the material, which can lead to the increase in the cost of completed structure.
  • Storage of materials: Proper Storage and staking of materials  is a very important part of the construction process. If care is not given during storage, wastage and theft of materials can increase the total cost of your dream home.

5 reasons why you should hire an Architect?


    

 Whenever there comes planning of construction of home, not only we but everybody suggests hiring an Architect. But most of the people say that, when they can chalk out a plan by themselves or with the help of a local Mistri or Labour contractor and can decide the structural details like details of foundation, beams, slabs etc., then what is the use of hiring an Architect. But it’s not right. An Architect is a well qualified person who has studied the subject matter and knows the technical know-how better than any common man or Mistri or Labour contractor. To clear this we have listed here 5 reasons why you should hire an Architect.


 1. Expert in the subject:
An Architect knows the technical aspect of a structure better than any other person. He can prepare building plan using the spaces effectively so that every space of the plot is utilized at its optimum level. He can design the structure more strong and cost effective, which will  save yours hard earned money. Also you may get accurate estimate of the materials which will be required during construction. He may guide you, when and how to execute each and every activity involved in the construction so that you can build your dream home without taking any pain.
2. Knowledge of rules and regulations:
An Architect knows the rules and regulations of the town and country planning department of the city and local civic authorities. This will help you in getting the building plan approved smoothly. Generally people ignore these things and construct their home without taking necessary permissions. Sometimes this becomes a headache, as the civic authorities impose heavy penalties with the deadline to modify the structure as per the laid down rules and regulations within a specified period.
3. Help in hiring contractor:
An Architect may help you in finding and hiring a contractor, because being in the same field they know about the credentials of all the contractors working in that area. This will not only save your money but also reduce your stress.
4. Selection of material:
An Architect may help you in purchasing and identifying the right material from the right vendor and genuine rate. This will also directly affect your pocket by saving a handsome amount.
5. Effective execution:
An Architect may help you during execution like giving layout of foundation, checking rod binding of foundation, slab, beam, staircase etc. This will ensure you that your structure is being constructed in correct technical way.
Therefore, hiring an Architect is not wastage of money, instead it’s a better way to save your pocket being robbed. So whenever you plan to build your dream home, don’t forget to hire an Architect.



Saturday, February 27, 2016

ইংরেজী সন-তারিখ থেকে বাংলা সন-তারিখ বের করার কৌশল


প্রথমে ইংরেজী সন থেকে ৫৯৩ বিয়োগ করে বাংলা সন বের করে নিতে হবে। বাংলা ১লা বৈশাখ সব সময় ইংরেজী এপ্রিল মাসের ১৪ তারিখ থেকে শুরু হয় এবং বাংলায় অন্যান্য মাসগুলি পর্যায়ক্রমে ইংরেজি মাসের ১৩ থেকে ১৬ তারিখের মধ্যেই শুরু হয়ে থাকে।

যেহেতু ইংরেজি মাসের ১৩-১৬ তারিখের মধ্যে বাংলা মাসগুলির ১ তারিখ শুরু হয়ে থাকে তাই নিচের কোডটি মনে রাখুন।

কোডঃ ৪ ৫৫ ৬৬৬৬ ৫৫ ৪৩৫।
এখানে বাংলার ১২ মাসের ১২টি কোড আছে পর্যায়ক্রমিকভাবে।
কোডটিতে ৪ মানে ইংরেজী মাসের ১৪ তারিখ, ৫ মানে ইংরেজী মাসের ১৫ তারিখ, ৬ মানে ইংরেজী মাসের ১৬ তারিখ এইভাবে যা বাংলা মাসগুলির ১ম তারিখ পর্যায়ক্রমে শুরু হওয়া নির্দেশ করে।

উদহরণঃ
কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম ১৮৯৯ সালের ২৫ মে। এটাকে আমরা বাংলা সন-তারিখে রূপান্তরিত করবো।

এখন, ১৮৯৯ থেকে ৫৯৩ বিয়োগ করলে পাই ১৩০৬, যা কাজী নজরুলের বাংলা জন্ম সাল নির্দেশ করে।

এবার ২৫ মে থেকে বাংলা মাসের তারিখটি বের করবো।

এখন, আমাদের কোডের দিকে নজর দিই। কোডের ১ম অংকটি ৪, মানে এপ্রিল মাসের ১৪ তারিখ বা বাংলার ১ লা বৈশাখ। কোডের ২য় অংকটি ৫, মানে মে মাসের ১৫ তারিখ বা বাংলায় জ্যৈষ্ঠ মাসের ১লা তারিখ। এখন, ১৫মে থেকে ২৫মে মানে ১১ দিন।
অর্থ্যাৎ ১৩০৬ সালের ১১ই জ্যৈষ্ঠ।

সুতরাং, কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম ইংরেজির ১৮৯৯ সালের ২৫মে হচ্ছে বাংলায়  ১৩০৬ সালের ১১ই জ্যৈষ্ঠ।

(প্রয়োজনে পরবর্তী মাসগুলোর জন্য এভাবে এগুতে হবে)।।

Wednesday, February 24, 2016

Advantages of Flyash Bricks



  • Production of every 1 (one) billion of Flyash bricks saves (conserves) 3.5 million tons of top soil, a precious,
    immeasurable wealth, as the population increases drastically, the land area remains the same.
  • Each Billion of Flyash bricks produced, stops emission of 3,50,000 tons of Carbon -di-Oxide ( Which occurs by burning of Clay bricks by Fire Wood).
  • Production of each billion of Flyash bricks conserves 2 lakh tons of firewood or equivalent fuel worth Rs. 3000 million.
  • By avoiding the cutting of top soil our cultivatable land area remains the same, so we will not face any food problems in future.
  • By avoiding the production of clay bricks, precious trees will not be cut down for firewood.
  • By saving our trees and cultivatable land, we will get enough rain and the watertable will not go down.

Why Build Green?

Building Green saves money

- The cost per square foot for buildings seeking LEED certification falls into the existing range of costs for building not seeking LEED certification
- An upfront investment of 2% in green building design results in life cycle savings of 20% of the total construction costs.
- Building sale prices of energy efficient buildings are as much as 10% higher per square foot than conventional buildings.
- Cost benefits:
o Operating costs decrease 8-9%
o Building value increases 7.5%
o Return in investment improves 6.6%
o Rent ratio increases 3%

Green is good


Green buildings consumes less energy and fewer resources
- In comparison to the average commercial building
o Green buildings consume 26% less energy
o Green buildings have 13% lower maintenance costs
o Green buildings have 27% higher occupant satisfaction
o Green buildings have 33% less greenhouse gas emissions

Green Building Materials and Architecture Planning

In addition, integrating green building materials into building projects can help reduce the environmental impacts associated with the excavation, extraction, transport, processing, recycling and disposal of these building industry source materials. Among the primary concrete making materials, the emission of CO2 is largely attributable to cement production.
Cement manufacture causes environmental impacts at all stages of the process:
- The cement industry is one of two primary producers of carbon dioxide (CO2), creating 5% of global man-made CO2 emissions, of which 50% is from the chemical process, and 40% from burning fuel.
- Higher energy consumption because cement is burned at higher temperatures
- (~ 1500°C)
- A cement plant consumes 3 to 6 Gigajoule (GJ) of fuel per tonne of clinker produced, depending on the raw materials and the process used.
- Surface runoff, when water runs off impervious surfaces, such as non-porous concrete, can cause heavy soil erosion. Urban runoff tends to pick up trash or other pollutants from sidewalks, roadways and parking lots and cause water quality problems
- Concrete and asphalt are the primary contributors to what is known as the urban heat island effect.
- Building demolition and natural disasters such as earthquakes often release a large amount of concrete dust into the local atmosphere.
- Natural radioactive elements (K, U and Th) can be present in various concentrations in concrete dwellings and can cause health concerns. Toxic substances may also be added to the mixture for making concrete by unscrupulous makers.
- Long transport distance.

Go green


Architects & planners should start thinking green in the planning of building. The Architects can use large windows with double glass system. Further, hollow fly ash bricks can be used in walls during construction. The process of fetching it from the clay pit as well as the production process of the clay bricks has minimal impact on the environment. Clay is a product which canusually be taken from the local environment and does not need to be transported over long distances.

-



The typical characteristics of clay bricks include the extraordinary thermal insulation, sound insulation, structural strength and safety. They are fireproof, water resistant and as already mentioned: durable, recyclable and therefore exceptionally environmentally friendly. From both environmental and economic perspectives, clay bricks are still a valuable, healthy and efficient construction material.

To have green Building concept, some or all of the following steps need to be followed:

- Plan each office/home orientation to the sun to harness energy and shield
it from heat
- High efficiency insulated glass windows can reduce requirements of energy
- Minimize cement/concrete consumption
- Maximum use of waste material like fly ash in clay mixture
- Non – toxic paints should be used on the walls
- Use Solar Panels to heat bath water







 

Green is good

It's important to be green...



Green Brick

Climate is changing fast globally because of increased energy consumption and thus increase Green house gases (GHG) like CO2. India is the 5th largest producing GHG. The glaciers feeding water for the Ganga are melting faster than it should. It means the Ganga could dry up in another about 60 years or so. This would leave over 50 million people thirsty who are living on the banks. Buildings are a major energy consuming sector in the economy.

Green Building Facts
A green Building uses less energy, water, and other natural resources creates less waste & Green House Gases and is healthy for people during living or working inside as compared to a standard Building. Building Green is not about a little more efficiency. It is about creating buildings that optimize on the local ecology, use of local materials and most importantly they are built to cut power, water and material requirements.
- About 35 to 40% of total energy is used by buildings during construction and later in lighting or air-conditioning systems.
- If all Buildings in urban areas were made to adopt green Building concepts, India could save more than 8400 MW of power which is enough to light half of Delhi or 5.5 lakh homes a year according to estimates by TERI.
- Buildings use 13.6% of all portable water or 15 trillion gallons per year.
- Buildings use 40% of raw materials globally (3 billion tons annually)

INVENTION AWARDS A GREEN BRICK

(A NEW BUILDING BLOCK MADE FROM THE PRESSURIZED BYPRODUCTS OF COAL-POWER PLANTS SAVES ENERGY AND CUTS DOWN ON POLLUTANTS)

The U.S. churns out nine billion clay bricks a year—every one of them an expensive environmental nightmare. They require costly mining and bake in 2,000°F kilns that guzzle fuel and spit out pollutants. And making cement for concrete bricks spews thousands of pounds of poisonous mercury into the air annually.
So Henry Liu built a better brick, one that lasts just as long and puts to use a waste product of coal-power plants—fly ash—that would otherwise fester in a landfill. His bricks solidify under pressure, not extreme heat, so manufacturing them saves energy and costs at least 20 percent less. And because the bricks are molded, they're smoother and more uniform, slashing bricklaying time and labor.
Liu, a 70-year-old retired civil engineer with a sober, matter-of-fact demeanor, spent most of his career using hydraulic presses to make industrial freight easier and cheaper to move by squashing it into compact blocks. In 1999 a power plant he was working with gave him some free fly ash, and Liu decided to run it through his hydraulic rig "just to see what would come out."
Liu took the whitish powder, mixed it with water, and stamped it with 4,000 psi of pressure. Within two weeks (or, he later discovered, one day in a 150°F steam bath), the mixture set into blocks as strong as concrete. It's no coincidence: Concrete sticks together because of cement, the calcium oxide of which binds with surrounding materials like crushed rock when it reacts with water. Liu's bricks can be pure fly ash, which has calcium oxide levels of "between 20 and 30 percent," says David Goss of the American Coal Ash Association. "It's self-cementing in nature."
Meeting federal safety standards, however, took Liu another eight years and $600,000 from the National Science Foundation. Bricks are required to survive 50 cycles of freezing and thawing. Liu's cracked after just eight. He tried changing the shape, adding nylon fiber—nothing worked. Finally, he blended in a type of chemical known as an air-entrainment agent. Sometimes used to toughen concrete bricks, it produces millions of microscopic bubbles in the hardened block, giving water less room to sneak in and extending the lifetime of fly-ash bricks to more than 100 freeze-thaw cycles.
Liu aims to license the bricks to manufacturers next year. Will they form America's new foundation? "The people who buy bricks will definitely be interested," says Pat Schaefer, a sales manager for Jefferson City, Missouri, manufacturer Midwest Block & Brick. "But I don't see the brick companies liking it at all."

Popular posts